শান্তির জবনিকা পড়ে গেল।
অসুস্থ , ক্লান্ত , নিঃস্ব হয়ে
চলেছি এই পথ ধরে, বারে বারে
পড়ছি লুটিয়ে,
স্বাধিনতার খোঁজে,
ধুলিকনার সম্মুখে।
হয়ত খুঁজছি শান্তিও।
কি জানি! তাও গেছি ভুলে,
খুঁজছি দু-কুলে-
নিজেকে স্বাধিন করার চেস্টায় চলেছি হেঁটে।
কি ভেবে বেরিয়েছিলাম পায়ে ছেড়া চটি গলিয়ে,
সব ভাগ্যের দোষ ভবেই
হাস্যের পাত্র সেজেই-
বেরিয়ে পড়েছিলাম এক অজানা খোঁজের খোঁজে।
কিন্তু কেউ কি বোঝে?
আজকের সমাজ ও এই ছেঁড়া চটির মতন,
কাউকে আঁকড়ে ধরে চায়না থাকতে,
চায়না রাখতে নিজের কোনো মালিক
তাই খোঁজে এদিক ওদিক
কিভাবে হয়ে যাব স্বাধিন এখান থেকে
যেমন সমাজ হয়েছে স্বাধিন সত্য থেকে।
ধিরে ধিরে চলছে এগিয়ে অসত্যের অন্ধকারে
শুনছেনা কোন বারন
তার কাছে আছে কারন,
প্রতি পদক্ষেপের,
আছে কারন প্রতি সিদ্বান্তের।
কিন্তু শোনার মতন আছে কেউ?
আছে কেউ যে তুলবে প্রশ্নের ঢেউ?
যার আঁচড়ে বাধ্য হবে সবাই
সত্যকে আঁকড়ে ধরতে
এক নতুন হাঁসি হাসতে
এক নতুন প্রভাত ডাকতে,
নেই কেউ তা করার মতন
সবাই আজ চুপ।
তাই মিশে যাওয়াই ভালো অসত্যের অন্ধকারে
যা নিয়েছে আজ ধুলিকনার রুপ।