বিশ্বের আধুনিকতম, সেরা পাঁচটি স্থাপত্য
পৃথিবী রোজ পাল্টাচ্ছে, নতুন হচ্ছে। চলুন জেনে নিই, এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা পাঁচটি স্থাপত্য-ভাস্কর্যের নিদর্শন সম্পর্কে―
১.বুর্জ খলিফা, দুবাই, আরব আমিরশাহীঃ
৮২৮ মিটার উচ্চতা সম্পন্ন, এই স্থাপত্যটি তৈরী করতে সময় লাগে ৬বছর, ২০০৪ থেকে ২০১০।
আধুনিক স্থাপত্যের একটি অতুলনীয় নিদর্শন, বুর্জ খলিফা। নির্মাণকারী, আমেরিকান সংস্থা SOM.
২.সিডনি অপেরা হাউস, অস্ট্রেলিয়াঃ
নিখুঁত স্থাপত্যকলার অভূতপূর্ব নিদর্শন, সিডনি অপেরা হাউস। ১৯৫৭ সালে শুরু হয়ে দীর্ঘ ষোলো বছর ধরে তৈরী হয় এই অপেরা হাউস। ২০০৭ সালে UNESCO এই অসাধারণ স্থাপত্যকে world heritage-এর সম্মান দেয়। স্থপতি ছিলেন, জন উৎজন। নৌকার পালের মতো ছাদ, এর মুখ্য আকর্ষণ।
৩.পেট্রোনাস টাওয়ার্স, কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়াঃ
পৃথিবীর দীর্ঘতম টুইন টাওয়ার, এর উচ্চতা ৪৫২মিটার।
একটি টাওয়ার মালয়েশিয়ার সংষ্কৃতি এবং অন্যটি
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সাক্ষ্য বহন করে।
আর্জেন্টাইন-আমেরিকান স্থপতি, সিজার পেইলি, পেট্রোনাস এর নকশা তৈরী করেন।
৪.কুইন সোফিয়া প্যালেস অফ দ্য আর্টস, ভ্যালেন্সিয়া, স্পেনঃ
পৃথিবীর সুন্দরতম অপেরা হাউস এবং সাংষ্কৃতিক মঞ্চটি, তৈরী করতে সময় লাগে দীর্ঘ দশ বছর।
সতেরো তলা এই স্থাপত্যটি, বিশ্বের উচ্চতম অপেরা হাউস; ভ্যালেন্সিয়ার অন্যতম আকর্ষণের কারণ।
এর ছাদের নকশা, পাখির পালকের মতো।
৫.বেইজিং ন্যাশনাল স্টেডিয়াম, বেইজিং, চীনঃ
বিশ্বের বৃহত্তম ও সুন্দরতম স্টিল কাঠামোর নিদর্শন, এই স্টেডিয়াম।
এর নকশার কারণে, ‘পাখির বাসা’ও বলা হয়।
২০০৩ সালে এর নির্মাণ শুরু হয়, এবং সারা পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে, ২০০৮-এর বেইজিং অলিম্পিকে উদ্বোধন হয়।